ঢাকা,  মঙ্গলবার
১৭ জুন ২০২৫ , ০৪:০১ মিনিট

Donik Barta

শিরোনাম:

* আবারও সক্রিয় মাস্ক সিন্ডিকেট, আতঙ্কে জনসাধারণ * উত্তরাখণ্ডে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ৭ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু * যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী গণবিক্ষোভ * আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ড: অভিযুক্ত চারজন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির * ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া * ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: উভয় পক্ষকে সংযমের আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের * পুলিশ নয়, ভারি মারণাস্ত্র থাকবে শুধু এপিবিএনের কাছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা * জনগণের মতামত উপেক্ষা করে বাজেট দিয়েছে সরকার: বিএনপি * ঈদযাত্রায় খানাখন্দ ও বৃষ্টির কিছুটা প্রভাব থাকলেও যাত্রা হবে স্বস্তিদায়ক: অতিরিক্ত আইজিপি দেলোয়ার * বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক ফাহামিদুলের, একাদশে নেই শমিত সোম

"বোস-আইনস্টাইন তত্ত্বের শতবার্ষিকী উদযাপনে অধ্যাপক ইউনূস: বাংলাদেশ আবারও গর্বিত বিজ্ঞান মঞ্চে"

repoter

প্রকাশিত: ০৫:০৮:৪৪অপরাহ্ন , ০৭ নভেম্বর ২০২৪

আপডেট: ০৫:০৮:৪৪অপরাহ্ন , ০৭ নভেম্বর ২০২৪

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ও শিক্ষাবিদদের উদ্দেশ্যে ড. ইউনূসের আহ্বান: চিন্তার স্বাধীনতার সাথে বৈশ্বিক অবদান রাখতে প্রস্তুত হোন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হওয়া “বোস-আইনস্টাইন পরিসংখ্যানের শতবর্ষ উদযাপন: ঢাকার উত্তরাধিকার” শীর্ষক সম্মেলনের উদ্বোধনীতে বক্তব্য দেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসুর আবিষ্কার ও তার ঐতিহাসিক প্রভাবের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, "আমাদের এই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা তাদের চিন্তার স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার করেছে। এখন প্রয়োজন বৈশ্বিক বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অবদান রাখার সক্ষমতা তৈরি করা।”

অধ্যাপক ইউনূস আরও বলেন, আমাদের বিজ্ঞান গবেষণার পরিবেশ উন্নয়নের যে প্রচেষ্টা চলছে তা অব্যাহত থাকবে। তিনি উল্লেখ করেন, “আমাদের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিশ্বাস জাগাতে হবে যে তারাই একদিন বিশ্ব মঞ্চে নেতৃত্ব দেবে। ১৯২৪ সালে সত্যেন্দ্রনাথ বসু যে আত্মবিশ্বাস নিয়ে বিজ্ঞান গবেষণায় অবদান রেখেছিলেন, সে আত্মবিশ্বাসই আমাদের তরুণদের মধ্যে জাগ্রত করতে হবে।”

শতবর্ষ উদযাপন উপলক্ষে দেশ-বিদেশের বিজ্ঞানীরা একত্রিত হয়েছেন। তারা বোস-আইনস্টাইন তত্ত্বের গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক প্রভাব নিয়ে আলোচনা করছেন। ইউনূস বলেন, “বোসের আবিষ্কার কেবল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নয়, সমগ্র বাংলাদেশের জন্য গর্বের বিষয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে পুনরায় বিশ্বমানের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে এই শতবার্ষিকী একটি নতুন প্রেরণা হয়ে আসুক।”

তিনি স্মৃতিচারণ করেন ঢাকার পুরনো দিনের শহরের পরিবেশ নিয়ে, যেখানে বসুর মত বিজ্ঞানীরা বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির প্রসারে নিবেদিত ছিলেন। “সেই ঢাকা ফিরিয়ে আনা সম্ভব না হলেও সেই গৌরবময় শিক্ষার আবহ আমরা আবারও ফিরিয়ে আনতে পারি,” বলে তিনি বক্তব্য শেষ করেন।

repoter