ঢাকা,  মঙ্গলবার
১৭ জুন ২০২৫ , ০১:১৫ মিনিট

Donik Barta

শিরোনাম:

* আবারও সক্রিয় মাস্ক সিন্ডিকেট, আতঙ্কে জনসাধারণ * উত্তরাখণ্ডে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ৭ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু * যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী গণবিক্ষোভ * আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ড: অভিযুক্ত চারজন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির * ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া * ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: উভয় পক্ষকে সংযমের আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের * পুলিশ নয়, ভারি মারণাস্ত্র থাকবে শুধু এপিবিএনের কাছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা * জনগণের মতামত উপেক্ষা করে বাজেট দিয়েছে সরকার: বিএনপি * ঈদযাত্রায় খানাখন্দ ও বৃষ্টির কিছুটা প্রভাব থাকলেও যাত্রা হবে স্বস্তিদায়ক: অতিরিক্ত আইজিপি দেলোয়ার * বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক ফাহামিদুলের, একাদশে নেই শমিত সোম

ইসরায়েলি কারাগার থেকে ২০০ ফিলিস্তিনির মুক্তি

repoter

প্রকাশিত: ০৮:৫৩:১৮অপরাহ্ন , ২৫ জানুয়ারী ২০২৫

আপডেট: ০৮:৫৩:১৮অপরাহ্ন , ২৫ জানুয়ারী ২০২৫

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েল বন্দি বিনিময় চুক্তির অংশ হিসেবে ২০০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে। এই বন্দিদের মুক্তি ২৫ জানুয়ারি শনিবার ইসরায়েলি কারাগার থেকে দেওয়া হয়।

মুক্তিপ্রাপ্ত ফিলিস্তিনি বন্দিদের স্বাগত জানাতে রামাল্লায় বিপুল সংখ্যক মানুষ সমবেত হয়েছেন। তাঁরা ফিলিস্তিনের পতাকা হাতে নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন এবং বন্দিদের বহনকারী গাড়িবহরকে ঘিরে রাখেন।

হামাস জানায়, বিনিময়ে গাজার চার ইসরায়েলি সেনাকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বন্দিদের মধ্যে ১২১ জন যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত এবং ৭৯ জন দীর্ঘ মেয়াদের সাজাপ্রাপ্ত রয়েছেন। এদের মধ্যে সবচেয়ে বড় বয়সী বন্দির বয়স ৬৯ এবং সবচেয়ে ছোট বন্দির বয়স ১৫ বছর।

পূর্বে যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় ১৯ জানুয়ারি প্রথম দিনে ইসরায়েল ৯০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেয়। ওই সময় মুক্তি পাওয়া বেশিরভাগ বন্দি সম্প্রতি আটক হয়েছিলেন এবং তাদের বিরুদ্ধে কোন সাজা ঘোষণা করা হয়নি।

বন্দি বিনিময় চুক্তির অংশ হিসেবে, হামাসের হাতে আটক ৩৩ ইসরায়েলি জিম্মির মুক্তির বিনিময়ে ইসরায়েল কয়েকশ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হয়েছে। এই চুক্তি ছয় সপ্তাহের মধ্যে শেষ হবে এবং এর ফলে গাজার ঘনবসতিপূর্ণ এলাকাগুলো থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করা হবে।

চুক্তির দ্বিতীয় ধাপে হামাসের হাতে থাকা বাকি ইসরায়েলি জিম্মিরাও মুক্তি পাবেন এবং গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা পুরোপুরি প্রত্যাহার করা হবে। তৃতীয় ধাপে গাজার পুনর্গঠন কাজ শুরু হবে, যা কয়েক বছর সময় নিতে পারে। এছাড়া, মৃত ইসরায়েলি জিম্মিদের মরদেহও ফেরত দেওয়া হবে।

repoter