ঢাকা,  মঙ্গলবার
১৭ জুন ২০২৫ , ০২:২৪ মিনিট

Donik Barta

শিরোনাম:

* আবারও সক্রিয় মাস্ক সিন্ডিকেট, আতঙ্কে জনসাধারণ * উত্তরাখণ্ডে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ৭ জনের মর্মান্তিক মৃত্যু * যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী গণবিক্ষোভ * আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ড: অভিযুক্ত চারজন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির * ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া * ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: উভয় পক্ষকে সংযমের আহ্বান জাতিসংঘ মহাসচিবের * পুলিশ নয়, ভারি মারণাস্ত্র থাকবে শুধু এপিবিএনের কাছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা * জনগণের মতামত উপেক্ষা করে বাজেট দিয়েছে সরকার: বিএনপি * ঈদযাত্রায় খানাখন্দ ও বৃষ্টির কিছুটা প্রভাব থাকলেও যাত্রা হবে স্বস্তিদায়ক: অতিরিক্ত আইজিপি দেলোয়ার * বাংলাদেশের জার্সিতে অভিষেক ফাহামিদুলের, একাদশে নেই শমিত সোম

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত থেকে অস্ত্রসহ দুই যুবক আটক

repoter

প্রকাশিত: ০৬:১৭:২৫অপরাহ্ন , ০২ ডিসেম্বর ২০২৪

আপডেট: ০৬:১৭:২৫অপরাহ্ন , ০২ ডিসেম্বর ২০২৪

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: ছবি: সংগৃহীত

কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকত থেকে সোমবার (২ ডিসেম্বর) দুই যুবককে আটক করেছে পুলিশ। তাদের কাছে দেশীয় তৈরী চারটি বন্দুক ও দুটি ৭.৬ বোরের রাইফেলের গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। দুপুরের আগে, সকাল সোয়া ১১ টায় কক্সবাজারের সুগন্ধা পয়েন্ট সংলগ্ন ঝাউবাগান এলাকায় তাদের আটক করা হয়।

আটককৃতরা হলেন মহেশখালী পৌরসভার গোরকঘাটা উত্তর ঘোনারপাড়ার বাসিন্দা মো. জকরিয়ার ছেলে ইকবাল হোসেন ফয়সাল (৩৪) এবং ছোট মহেশখালী ইউনিয়নের লম্বাঘোনা এলাকার মো. আবুল কালামের ছেলে মো. আরমান হোসেন (৩৪)।

কক্সবাজার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইলিয়াস খান জানান, পুলিশ সকালেই খবর পায় যে, সুগন্ধা পয়েন্ট সংলগ্ন ঝাউবাগান এলাকায় কয়েকজন সশস্ত্র অবস্থায় অবস্থান করছে। ওই তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে সন্দেহজনক দুই যুবক দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা করে। তাদের ধাওয়া করে আটক করা হয়। এরপর আটককৃতদের সঙ্গে থাকা একটি ব্যাগ তল্লাশি করে, সেখানে চারটি দেশীয় বন্দুক এবং দুটি ৭.৬ বোরের রাইফেল গুলি পাওয়া যায়।

পুলিশ জানায়, আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তারা আরও কিছু তথ্য প্রদান করে। এর ভিত্তিতে তাদের ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেলও উদ্ধার করা হয়, যা কিছু দূরে রাখা ছিল।

ওসি আরও জানান, আটককৃতদের কাছে পাওয়া অস্ত্রগুলোর উৎস এবং তারা কোথায় পাচার করতে যাচ্ছিল, সে বিষয়ে পুলিশ তদন্ত করছে। তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করতে কাজ করছে।

এদিকে, কক্সবাজারের পুলিশ প্রশাসন এ ধরনের অভিযান আরও জোরদার করার ঘোষণা দিয়েছে। তাদের লক্ষ্য, জেলা এবং এর আশেপাশে যে কোনও ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বা অবৈধ অস্ত্রবাণিজ্য রোধ করা।

repoter